প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ানে, জুহুর পার্টিতে ৪ জন মিলে গণধর্ষণ করে দিশার। এতটাই জোড়ে গান চালানো হয়েছিল, যে দিশার আর্ত চিৎকার চাপা পড়ে যায়। প্রত্যক্ষদশী আরও জানান, পার্টিতে মোট ৬ জন উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের খবর, পার্টির মাঝেই দিশা সুশান্তকে ফোন করে সব কথা জানান। পার্টিতে উপস্থিত ৬ জনের মধ্যে ছিলেন দিশার বন্ধু রোহন রাই-ও।
দিশার মৃত্যুর পর থেকেই মুখ কুলেপ এঁটেছেন রোহন রাই। সমস্তকিছু জানার পরও রোহন কেন মুখ খুলছেন না ? সম্প্রতি এই প্রশ্ন তোলেন বিজেপি বিধায়ক নীতিশ রানে। পাশাপাশি রোহনকে সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসা করা উচিত বলেও তাঁর দাবি। দিশার মৃত্যুর সঙ্গে সুশান্তের মৃত্যুর যোগ রয়েছে বলে মনে করেন নীতিশ। নিরাপত্তার কারণেই হয়তো ভয়ে মুখ খুলছেন না রোহন, কাজেই তাঁকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া উচিত বলেও দাবি বিজেপি বিধায়কের।
সম্প্রতি এক ইংরেজি সংবাদমাধ্যমে দিশার অন্তরঙ্গ বন্ধু রেশমি দেশাই জানিয়েছেন, ‘দিশার আত্মহত্যার খবর পেয়ে খুব অবাক হয়েছিলাম ৷ ভাবতেই পারিনি এরকমটা হতে পারে ৷ আসলে, তাঁর আগের দিনই আমাদের কথা হয় ৷ সিমলা যাওয়ার প্ল্যান বানিয়েছিলাম, তা নিয়েই আলোচনার জন্য দেখা করার কথা ছিল ৷ হঠাৎ করে ওর মৃত্যুর খবরে চমকে যাই ৷ একটা মেয়ে যে ঘোরার প্ল্যান করে, সে কীভাবে আত্মহত্যা করতে পারে?’
0 Comments