যার সূচনা হিসেবে মঙ্গলবার সভাধিপতি হিসেবে যে দুজন সরকারী নিরাপত্তা রক্ষী পেতেন তাদের প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
সভাধিপতি জানিয়েছেন তার দুজন নিরাপত্তা কর্মীকে জেলা পুলিস লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে বলে তিনি জানতে পেরেছেন।
শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে গত ৮ই নভেম্বর খড়গ্রামে প্রয়াত জেলাপরিষদের কর্মাধক্ষের স্মরণ সভা করতে গিয়ে যে দল তথা সরকারের রোষের মুখে পড়েছেন তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন।
তবে তিনি যে কোন চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেন না তা এখন পর্যন্ত জোড় গলায় বলছেন।
মঙ্গলবার দিনভোর কলকাতায় গিয়ে দফায় দফায় রাজ্য নেতৃত্বের সাথে বৈঠক করেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের একাংশ।
মঙ্গলবার দিনভোর কলকাতায় গিয়ে দফায় দফায় রাজ্য নেতৃত্বের সাথে বৈঠক করেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের একাংশ।
কি ভাবে সভাধিপতিকে মোকাবিলা করা হবে সেই বৈঠকে তার নীলনকশা তৈরী হয়।
তৃণমূল সুত্রে জানা যাচ্ছে সভাধিপতির আর্থিক ক্ষমতা সিজ করা হচ্ছে।
এর পর থেকে জেলা শাসকই জেলা পরিষদের সমস্ত কাজকর্ম পরিচালনা করবেন।
প্রয়োজনে রাজ্য সরকার জেলা পরিষদ পরিচালনের জন্য একটি টিম তৈরী করে দিতে পারে।
কোন সরকারী আধিকারিক যাতে সভাধিপতির সাথে সহযোগিতা না করেন তার গোপন মৌখিক নির্দেশ নবান্ন থেকে পৌঁছে গিয়েছে মুর্শিদাবাদে ।
এছাড়াও সভাধিপতির বিরুদ্ধে যে সমস্ত মামলা রয়েছে সেগুলি কি ভাবে সভাধিপতির বিরুদ্ধে কাজে লাগানো যায় তারও আইনী পরামর্শ নিয়ে দিনভোর দফায় দফায় আলোচনা চলে।
এছাড়াও সভাধিপতিকে ঘিরে যে সমস্ত আর্থিক দূর্নীতি ও বেনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সেগুলিও পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে।
তৃণমূল সুত্রে খবর চারদিক থেকে কার্যত সাড়াশি আক্রমণের মুখোমুখি করে সভাধিপতিকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করানোর চেষ্টা হবে।
0 Comments