বেসরকারি ট্রেনের ভাড়া যে রাজধানী-শতাব্দীর চেয়েও বেশি হবে, তা স্পষ্ট রেলকর্তাদের কথায়। তাঁদের মতে, ‘‘ওই ট্রেনগুলিতে উন্নত মানের পরিষেবা দেওয়া হবে। দ্রুত গতি সম্পন্ন হওয়ায় সেগুলি কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছবে।
রেলের দাবি, বর্তমানে যাত্রীবাহী ট্রেন চালিয়ে লোকসান হয়। বেসরকারি সংস্থাগুলি ট্রেন চালালে সেই লোকসান পুষিয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর উপর যা রাজস্ব আয় হবে, সেটাতেই রেলের মুনাফা হবে। একই সঙ্গে যাত্রীবাহী ট্রেনের গতি বাড়ানোর বিষয়টিকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
গত ডিসেম্বরে ১০৯টি রুট বেসরকারি অপারেটর-দের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় মোদী সরকার। ঠিক হয়, ওই রুটগুলিতে ১৫১টি ট্রেন চালানো হবে। যেগুলির শুধু মাত্র পরিচালনব্যবস্থা রেলের হাতে থাকবে। বাকি টিকিট বিক্রি থেকে পরিষেবা, সবই বেসরকারি সংস্থার হাতে থাকবে।
0 Comments